মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত লোকপ্রসার প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গে বাংলার জনগণের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের জীবনযাপনে প্রশিক্ষণ দেয়, সমাজে জনসচেতনতা ও প্রগতি বৃদ্ধি করে, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার উন্নতি সম্পন্ন করে এবং সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক বিকাশের ক্ষেত্রে নতুন পথ সৃষ্টি করে।
লোকপ্রসার প্রকল্পের মাধ্যমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের জীবনযাপনের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীরা, যুবকদের, শিশুদের এবং বৃদ্ধ মানুষদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা ও দক্ষতা উন্নয়ন করা হয়। এছাড়াও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যালয় এবং কলেজের উন্নত সুযোগ সৃষ্টি করেন, শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদান ও কর্মসূচি প্রদান করেন। এটি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় চাকরির সুযোগ ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধির জন্য অবদান রাখে।
লোকপ্রসার প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হলো পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সম্পন্ন করা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গে নির্মিত হাসপাতাল, হেলথ সেন্টার এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন, যাতে মানুষেরা উচ্চমানের চিকিত্সা ও স্বাস্থ্যসেবা পান। এছাড়াও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য জ্ঞান প্রচার ও জরুরি চিকিত্সা সেবা প্রদানে কাজ করেন।
লোকপ্রসার প্রকল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সাংস্কৃতিক বিকাশ ও প্রচারণা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্য, সংগীত, নৃত্য ও শিল্পের সুন্দর পরিচালনা করেন। বাংলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও কলকার্ণস প্রচারে এই প্রকল্প অপার ভূমিকা পালন করে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় বাজি ও পূর্ণিমা উৎসব, সাহিত্যিক সম্মেলন এবং কার্যক্রমের আয়োজন করেন, যাতে মানুষরা বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মাঝে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন।
18 থেকে 60 বছর বয়সী লোকশিল্পীদের প্রতি মাসে 1000 টাকা রিটেইনার ফি দেওয়া হবে।
আর যেসব লোকশিল্পীর বয়স ৬০ বছরের বেশি তাদের প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে পেনশন দেওয়া হবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকপ্রসার প্রকল্প আরও অনেক ক্ষেত্রে কর্মসূচি গ্রহণ করে। যাতে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্পূর্ণ সহায়তা পায়।
আরো জানতে নিচের ওয়েবসাইট এ ক্লিক করুন
https://wblpp.in/